উসমানিয়া খেলাফত বা উসমানি সাম্রাজ্য একটি ইসলামিক সাম্রাজ্য ছিল, যা ১৩১৭ সালে তুরকির একটি জাতীয়তা দল হিসেবে প্রারম্ভ হয়েছিল এবং ১৩২৬ সালে উসমান গাজী নামক একজন শক্তিশালী দলের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। উসমান গাজীর নেতৃত্বে তার পরবর্তী প্রজন্মের সাথে একটি শক্তিশালী সাম্রাজ্য গড়ে তোলা হয়, যা একই নামে পরিচিত হয়েছিল।
উসমানিয়া খেলাফতের ইতিহাস নিম্নলিখিত মূল ঘটনাগুলি থেকে গঠিত হয়েছে:
উসমানি সম্রাটের স্থাপনা (১৩১৪): উসমান বিন আলী, যাকে ওসমান ইবন উর্তাক ও ওসমান গাজি হিসেবেও পরিচিত, তুরকি এলপ উসমানের নেতৃত্বে একটি ছোট এলপ (tribe) থেকে উসমানিয়া খেলাফত স্থাপনা করেন।
ওসমানিয়া খেলাফতের বৃদ্ধি: উসমানের পরবর্তী প্রজন্ম তার সাম্রাজ্য বৃদ্ধি দিয়ে বৃদ্ধি করে এবং বিভিন্ন ইসলামিক শাসকের শাসনে পরিণত হয়।
সুলতান মেহমেত II এবং কনসটান্টিনোপলের আক্রমণ (১৪৫৩): উসমানি সুলতান মেহমেত II কনসটান্টিনোপল (ইস্তানবুল) আক্রমণ করে তার সাম্রাজ্যে প্রবেশ করেন এবং এটি উসমানি খেলাফতের স্থায়ী রাজধানি হিসেবে নেয়।
সুলতান সুলেমান এবং সাদেক সুলতানের আক্রমণ: সুলতান সুলেমান মহান (সুলেমান আকবার) উসমানি খেলাফতের সাম্রাজ্যে একটি স্বর্গীয় যুগ শুরু করেন। তার শাসনকালে উসমানি খেলাফত একটি সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ সময় অতিপ্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি চূড়ান্ত পর্যাপ্তি প্রাপ্ত করে।
উসমানি খেলাফতের নিরাপত্তা এবং পতন (১৭শ শতাব্দী): উসমানি খেলাফতের সাম্রাজ্য প্রায় ৬০০ বছর পর্যন্ত দুর্ধার থাকে, কিন্তু ১৭শ শতাব্দীতে এটি অবনম্বন পেতে থাকে এবং এর শক্তি ও নিরাপত্তা ক্ষয় পেয়। এটির পরিণতি এবং প্রতিষ্ঠাপন বিভিন্ন ঘটনার সাথে সম্পর্কিত।
উসমানি খেলাফতের পরবর্তী ইতিহাস (১৮শ-২০শ শতাব্দী): উসমানি খেলাফতের পরবর্তী ইতিহাসে বিভিন্ন ঘটনার সাথে সম্পর্কিত, যেমন বৃদ্ধি ও পতন, বিশ্ব যুদ্ধ I এবং II, অত্যাধুনিকভাবে পরিবর্তিত উসমানি সাম্রাজ্য, এবং তুরকির গণতান্ত্রিক পরিবর্তন।
উসমানি খেলাফতের পরবর্তী পশ্চিমের দিকে বিভাজন (১৯২২): প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর, উসমানি খেলাফত প্রায় ৬০০ বছর পর্যন্ত অবনম্বন পেতে থাকে এবং তুরকি গণতান্ত্রিক প্রশাসনে পরিণত হয়। ১৯২২ সালে, তুরকি গণতান্ত্রিক প্রশাসন এবং উসমানি খেলাফত সরকারের প্রতি আক্রমণ চালানোর ফলে উসমানি সাম্রাজ্য উপত্যকা হয়।
এই সার্কিলার ঘটনাগুলি উসমানি খেলাফতের ইতিহাসের মূল ঘটনার একটি সংক্ষিপ্ত সংক্ষিপ্ত বর্ণনা এবং এই সাম্রাজ্যের গতি ও পরিপ্রেক্ষিত দৃষ্টিকোণ দেয়।