একটি স্ট্রোকের সনাক্তকরণ এবং চিকিৎসা সাধারণভাবে যে ৭টি টেস্ট করা হয় তা হলো:
মেডিক্যাল হিস্টরি এবং ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন: ব্যক্তির মেডিক্যাল হিস্টরি এবং ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন স্ট্রোকের সম্ভাব্য লক্ষণ এবং সাক্ষরতা যাচাই করতে সাহায্য করে।
CT স্ক্যান (কম্পিউটেড টোমোগ্রাফি): CT স্ক্যান মোধ্যমে মস্তিষ্কের ছবি তৈরি করা হয় যেখানে স্ট্রোকের কারণ এবং প্রকার নির্ধারণ করা হয়।
MRI (ম্যাগনেটিক রেজোনান্স ইমেজিং): MRI স্ক্যান স্ট্রোকের লক্ষণ এবং কারণের মোতাড় ছবি তৈরি করে।
ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম (ECG): ECG দ্বারা হৃদয়ের দুর্বলতা বা অক্সিজেন সরবরাহের সমস্যা যাচাই করা হয়।
ডুপ্লেক্স ডপলার সোনোগ্রাম (Duplex Doppler Sonogram): এই টেস্টের মাধ্যমে প্রবাহমান বা অব্যবস্থিত রক্তের মোতাড়ের সমস্যা নির্ধারণ করা হয়।
স্ট্রোকের উপযুক্ত মস্তিষ্কের দ্বারা ক্যারটাইন অ্যাঙ্জিওগ্রাম (Cerebral Angiogram): এই প্রক্রিয়ায় রক্ত পাথে এবং স্ট্রোকের উৎপন্নকারী কারণ দেখার জন্য ডাই ম্যাটেরিয়াল দিয়ে রঙ্গিন বিচ্ছেদ করা হয়।
স্ট্রোকের কারণের নির্ধারণ জন্য ব্লাড টেস্ট (Blood Tests): রক্তের প্রস্তুতির পরিস্থিতি, কোলেস্টেরল স্তর, সগণ্য মস্তিষ্ক মদ, ওয়ারফারিন বা হেপারিন প্রেসক্রিপশন এবং অন্যান্য রক্ত প্যারামিটার স্ট্রোকের কারণ নির্ধারণে ব্যবহৃত হতে পারে।
এই টেস্টগুলি স্ট্রোকের সাক্ষরতা, কারণ, এবং চিকিৎসা পরিক্ষা করার জন্য ব্যবহৃত হয়। যেকোন ধরণের স্ট্রোক লক্ষণ অবস্থান করলে, তা তাড়াতাড়ি চিকিৎসা প্রাপ্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ।
